আপনি কি আপনার শরীরের প্রাণশক্তি বাড়াতে চান? টেস্টোস্টেরনের মাত্রা কমে গেলে শরীর দুর্বল লাগে, মনও থাকে অস্থির। তাই প্রাকৃতিক ফর্মুলা দিয়ে টেস্টোস্টেরন বৃদ্ধি করা এক নতুন আশার আলো। এই পণ্যটি আপনার জীবনে নতুন উদ্দীপনা নিয়ে আসতে পারে। বনভূমি থেকে প্রাপ্ত এই প্রাণশক্তি বৃদ্ধিকারী ফর্মুলা কীভাবে কাজ করে এবং কেন এটি আপনার জন্য দরকার, সেটাই আজকের আলোচনা। পুরো লেখাটি পড়ুন এবং নিজের জন্য সঠিক সিদ্ধান্ত নিন।
টেস্টোস্টেরন বৃদ্ধি করার জন্য প্রাকৃতিক ফর্মুলার গুরুত্ব অপরিসীম। শরীরের স্বাভাবিক হরমোন সমতুল্য রাখতে প্রাকৃতিক উপাদানই সেরা। শরীরের শক্তি, মনোযোগ ও মানসিক সুস্থতার জন্য এই ফর্মুলা বিশেষ ভূমিকা রাখে।
কৃত্রিম উপাদানের পরিবর্তে প্রাকৃতিক ফর্মুলা ব্যবহার করলে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া কম থাকে। শরীরের অভ্যন্তরীণ প্রক্রিয়াগুলো সুষ্ঠুভাবে কাজ করে। তাই টেস্টোস্টেরন বৃদ্ধির জন্য প্রাকৃতিক ফর্মুলার ব্যবহার নিরাপদ ও কার্যকর।
প্রাকৃতিক ফর্মুলায় রাসায়নিক ব্যবহার কম থাকে। ফলে শরীরে কোনো ক্ষতিকর প্রভাব পড়ে না। দীর্ঘমেয়াদে ব্যবহারে দেহ সুস্থ থাকে। এর ফলে টেস্টোস্টেরন স্বাভাবিকভাবে বৃদ্ধি পায়।
প্রাকৃতিক ফর্মুলা শরীরের হরমোন ভারসাম্য ঠিক রাখে। অতিরিক্ত বা কম হরমোনের সমস্যা দূর হয়। শারীরিক ও মানসিক শক্তি বাড়ে।
প্রাকৃতিক ফর্মুলা নিয়মিত ব্যবহারে শরীরের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। ক্লান্তি কমে, মনোযোগ বাড়ে। জীবনযাত্রার গুণগত মান উন্নত হয়।
টেস্টোস্টেরন একটি গুরুত্বপূর্ণ হরমোন যা পুরুষদের শরীরে প্রধানত তৈরি হয়। এটি পুরুষদের শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। টেস্টোস্টেরনের মাত্রা কমে গেলে বিভিন্ন সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই টেস্টোস্টেরন সম্পর্কে জানা দরকার।
টেস্টোস্টেরন একটি প্রাকৃতিক হরমোন যা পুরুষদের যৌন ও শারীরিক বিকাশ নিয়ন্ত্রণ করে। এটি পুরুষদের লিঙ্গীয় অঙ্গের বৃদ্ধি, পেশী গঠন এবং হাড়ের শক্তি বাড়ায়। টেস্টোস্টেরনের সাহায্যে পুরুষদের শরীরে শক্তি ও প্রাণশক্তি বৃদ্ধি পায়।
এই হরমোনটি শরীরের বিভিন্ন কাজ নিয়ন্ত্রণ করে। পেশী ও হাড় মজবুত করে। মানসিক শক্তি বাড়ায়। শরীরে চুল পড়া কমায়। যৌন ইচ্ছা ও কর্মক্ষমতা বজায় রাখে। টেস্টোস্টেরনের যথাযথ মাত্রা শরীরের সুস্থতা ধরে রাখে।
বয়স ও শারীরিক অবস্থার ওপর টেস্টোস্টেরনের মাত্রা নির্ভর করে। সাধারণত ২০ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে এটি সর্বোচ্চ থাকে। বয়স বাড়লে টেস্টোস্টেরনের মাত্রা ধীরে ধীরে কমতে থাকে। স্বাভাবিক মাত্রা বজায় রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
টেস্টোস্টেরনের মাত্রা কমে গেলে শরীরে দুর্বলতা দেখা দেয়। পেশী শক্তি কমে যায়। মানসিক অবসাদ ও হতাশা বাড়ে। যৌন ইচ্ছা কমে যেতে পারে। শরীরের ওজন বেড়ে যেতে পারে। তাই টেস্টোস্টেরনের মাত্রা নিয়মিত পরীক্ষা করা উচিত।
টেস্টোস্টেরন হরমোন পুরুষদের শরীরে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। এটি শক্তি, মাংসপেশির বৃদ্ধি এবং মানসিক সুস্থতার জন্য অপরিহার্য। কিন্তু নানা কারণে টেস্টোস্টেরনের মাত্রা কমে যেতে পারে। টেস্টোস্টেরন কমে যাওয়া শরীর ও মনের নানা সমস্যার কারণ হয়ে দাঁড়ায়।
সঠিক কারণ বুঝে নেওয়া জরুরি। তাহলে চলুন দেখি টেস্টোস্টেরন কমে যাওয়ার প্রধান কারণগুলো কী কী।
বয়স বাড়ার সাথে সাথে টেস্টোস্টেরনের উৎপাদন ধীরে ধীরে কমে যায়। ৩০ বছর পার হওয়ার পর প্রতি বছর প্রায় ১ থেকে ২ শতাংশ হ্রাস পায়। এটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া হলেও শরীরে প্রভাব পড়ে।
খারাপ খাদ্যাভ্যাস, কম শারীরিক পরিশ্রম, অতিরিক্ত মদ্যপান ও ধূমপান টেস্টোস্টেরন কমিয়ে দেয়। শরীর ঠিকমতো কাজ করতে পারে না।
দীর্ঘস্থায়ী মানসিক চাপ হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট করে। স্ট্রেস হরমোন কর্টিসল বাড়ায়, যা টেস্টোস্টেরন কমিয়ে দেয়।
ঘুম কম হলে শরীর পুনর্জীবিত হতে পারে না। ঘুমের অভাবে টেস্টোস্টেরন উৎপাদন বাধাগ্রস্ত হয়।
ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ ও অন্যান্য রোগ টেস্টোস্টেরন কমাতে পারে। শরীরের অঙ্গপ্রত্যঙ্গ ঠিকমতো কাজ করে না।
টেস্টোস্টেরন হরমোন শরীরের শক্তির প্রধান উৎস। এটি শারীরিক কর্মক্ষমতা এবং মানসিক উদ্দীপনা বৃদ্ধি করে। টেস্টোস্টেরনের সঠিক মাত্রা থাকলে শরীর ক্লান্তি কম অনুভব করে।
শক্তি বৃদ্ধি পেতে টেস্টোস্টেরনের ভূমিকা অপরিহার্য। এটি মাংসপেশির বৃদ্ধি এবং শক্তি ধরে রাখে। তাই টেস্টোস্টেরন বাড়ানো মানে প্রাণশক্তি বাড়ানো।
টেস্টোস্টেরন মাংসপেশির আকার ও শক্তি বাড়ায়। এটি প্রোটিন সংশ্লেষণ বৃদ্ধি করে। ফলে শরীরের শক্তি ও সহনশীলতা বৃদ্ধি পায়।
টেস্টোস্টেরন মস্তিষ্ককে সতেজ রাখে। এটি মনোযোগ এবং উদ্দীপনা বাড়ায়। মানসিক ক্লান্তি কমে, কাজের প্রতি আগ্রহ বাড়ে।
টেস্টোস্টেরন শরীরের শক্তি ধরে রাখে। এটি দ্রুত ক্লান্তি কাটাতে সাহায্য করে। ফলে দৈনন্দিন কাজ করতে সহজ হয়।
স্বাস্থ্য ভালো রাখতে প্রাকৃতিক উপায় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। শরীরের ভারসাম্য বজায় রাখতে প্রাকৃতিক পদ্ধতি নিরাপদ ও কার্যকর। টেস্টোস্টেরন বাড়াতে এই উপায়গুলি বিশেষ সহায়ক। প্রাকৃতিক উপাদান শরীরের শক্তি ও মানসিক স্থিতিশীলতা বাড়ায়।
স্বাস্থ্যকর খাদ্য খাওয়া টেস্টোস্টেরন বাড়ায়। শাকসবজি, বাদাম, ও প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার উপকারী। প্রাকৃতিক খাবার শরীরের হরমোন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
শরীরচর্চা টেস্টোস্টেরন বৃদ্ধি করে। ভার উত্তোলন ও কার্ডিও ব্যায়াম খুব কার্যকর। ব্যায়ামের ফলে শক্তি বাড়ে এবং মানসিক চাপ কমে।
ঘুম হরমোনের জন্য অপরিহার্য। প্রতিদিন সাত থেকে আট ঘণ্টা ঘুম নেয়া উচিত। ভালো ঘুম শরীরের পুনরুদ্ধারে সহায়তা করে।
চিন্তা কমালে হরমোন ভারসাম্য থাকে। ধ্যান, যোগব্যায়াম ও সহজ শ্বাস-প্রশ্বাস মানসিক চাপ কমায়। মানসিক শান্তি শরীরের জন্য ভালো।
বনভূমি এর প্রাকৃতিক ফর্মুলা টেস্টোস্টেরন বাড়ায়। এটি সম্পূর্ণ নিরাপদ ও প্রাকৃতিক উপাদানে তৈরি। নিয়মিত ব্যবহার শরীরের শক্তি বাড়ায়।
প্রাকৃতিক ফর্মুলা টেস্টোস্টেরন বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। এটি পুরুষদের শক্তি ও প্রাণশক্তি বাড়ায়। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে, নির্দিষ্ট প্রাকৃতিক উপাদান শরীরে টেস্টোস্টেরন বাড়ায়। এই ফর্মুলা শরীরের হরমোন ব্যালেন্স ঠিক রাখতে সাহায্য করে।
গবেষণাগুলো প্রমাণ করে, প্রাকৃতিক উপাদানগুলো সাইড ইফেক্ট ছাড়া কার্যকর। নিয়মিত ব্যবহারে পুরুষদের মানসিক ও শারীরিক স্বাস্থ্য উন্নত হয়। এই কারণে প্রাকৃতিক ফর্মুলা জনপ্রিয়তা পাচ্ছে।
গবেষণায় ব্যবহৃত উপাদানগুলো সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক। যেমন আশ্বগন্ধা, বাল্ডার রুট, এবং ট্রিবুলাস টেরেস্ট্রিস। এই সব উপাদান দীর্ঘদিন ধরে পুরুষশক্তি বৃদ্ধিতে ব্যবহার হয়। গবেষণায় দেখা গেছে, এগুলো শরীরে টেস্টোস্টেরন বাড়ায়।
টেস্টোস্টেরন বাড়ালে শরীরের পেশী শক্তিশালী হয়। মানসিক চাপ কমে এবং মন ভালো থাকে। গবেষণায় দেখা গেছে, প্রাকৃতিক ফর্মুলা নিয়মিত ব্যবহারে এই সব উপকার পাওয়া যায়। শরীরের শক্তি ও সহনশীলতা বৃদ্ধি পায়।
গবেষণায় অংশগ্রহণকারীরা বলছেন, প্রাকৃতিক ফর্মুলা তাদের জীবনে পরিবর্তন এনেছে। তারা কম ক্লান্তি অনুভব করেন। টেস্টোস্টেরন মাত্রা উন্নত হওয়ায় জীবনযাত্রা সহজ হয়। অনেকেই নিয়মিত ব্যবহারে সন্তুষ্ট।
প্রাকৃতিক উপাদানগুলি শরীরের টেস্টোস্টেরন বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। সঠিক উপাদানগুলি গ্রহণ করলে শরীরের শক্তি এবং মনের স্বাস্থ্যে উন্নতি আসে। প্রাকৃতিক উপাদানগুলো শরীরের ক্ষতিকর প্রভাব কমিয়ে আনে।
এই বিভাগে এমন কিছু প্রধান উপাদান নিয়ে আলোচনা করা হবে যেগুলি প্রাকৃতিক ফর্মুলায় ব্যবহৃত হয়। এগুলো শরীরের টেস্টোস্টেরন লেভেল বাড়াতে সহায়ক।
আশ্বগন্ধা একটি প্রচলিত ভেষজ যা টেস্টোস্টেরন বাড়াতে সাহায্য করে। এটি মানসিক চাপ কমায় এবং শক্তি বাড়ায়। নিয়মিত ব্যবহার করলে শরীরের শক্তি এবং সহনশীলতা বৃদ্ধি পায়।
কিছু ভেষজ শরীরের টেস্টোস্টেরন লেভেল স্বাভাবিকভাবে বৃদ্ধি করে। যেমন যবকুসুম, গোকশুরা, এবং মুলতি। এই ভেষজগুলি শরীরের হরমোন ব্যালান্স ঠিক রাখতে সাহায্য করে।
ভিটামিন ডি, জিঙ্ক এবং ম্যাগনেশিয়াম টেস্টোস্টেরন বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ। এগুলো শরীরের হরমোন উৎপাদন বাড়ায়। নিয়মিত গ্রহণ শরীরের কার্যক্ষমতা উন্নত করে।
টেস্টোস্টেরন হরমোন শরীরের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এটি শক্তি, মাংসপেশী বৃদ্ধি এবং মানসিক সুস্থতার সাথে জড়িত। ডায়েটের মাধ্যমে টেস্টোস্টেরন বাড়ানো সম্ভব। সঠিক খাবার শরীরের হরমোন ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে।
প্রোটিন মাংসপেশী গঠনে সাহায্য করে। দুধ, মাংস, ডিম এবং মটরশুঁটি প্রোটিনের ভালো উৎস। এগুলো টেস্টোস্টেরন লেভেল বাড়ায়।
শরীরের জন্য স্বাস্থ্যকর ফ্যাট জরুরি। বাদাম, অ্যাভোকাডো এবং জলপাই তেল ভালো ফ্যাট দেয়। এই ফ্যাট টেস্টোস্টেরন উৎপাদন বাড়ায়।
ভিটামিন ডি হরমোন নিয়ন্ত্রণে সহায়ক। সূর্যের আলো ভিটামিন ডি দেয়। শাকসবজি ও বাদাম থেকে খনিজ পাওয়া যায়।
অতিরিক্ত চিনি টেস্টোস্টেরন কমায়। প্রক্রিয়াজাত খাবারও ক্ষতিকর। তাই এগুলো কম খাওয়া উচিত।
জল শরীরের সব প্রক্রিয়া ঠিক রাখে। ডিহাইড্রেশন হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট করে। প্রতিদিন পর্যাপ্ত পানি পান করুন।
ব্যায়াম এবং টেস্টোস্টেরনের মধ্যে গভীর সম্পর্ক রয়েছে। নিয়মিত ব্যায়াম টেস্টোস্টেরনের মাত্রা বাড়াতে সাহায্য করে। এটি পুরুষদের শারীরিক শক্তি এবং মনোযোগ বাড়ায়। শারীরিক কার্যকলাপে টেস্টোস্টেরনের প্রাকৃতিক উৎপাদন বৃদ্ধি পায়। তাই স্বাস্থ্যকর জীবনযাপনের জন্য ব্যায়াম অপরিহার্য।
ওজন উত্তোলন ও ভারী ব্যায়াম টেস্টোস্টেরন বাড়ায়। শরীরচর্চা করলে পেশির বৃদ্ধি ঘটে। পেশি বৃদ্ধি টেস্টোস্টেরনের মাত্রা বাড়ায়। নিয়মিত ব্যায়াম শরীরকে সুস্থ রাখে।
কার্ডিও ব্যায়াম হৃদয় সুস্থ করে। এটি স্ট্রেস কমায়। স্ট্রেস কমলে টেস্টোস্টেরন বৃদ্ধি পায়। দৈনিক হাঁটা বা দৌড় শরীরের জন্য ভালো।
অল্প সময়ের তীব্র ব্যায়াম বেশি কার্যকর। দীর্ঘ সময় ব্যায়াম করলে ক্লান্তি বাড়ে। ক্লান্তি টেস্টোস্টেরন কমিয়ে দেয়। তাই সঠিক সময় ব্যায়াম করা জরুরি।

মনের চাপ আমাদের শরীরের হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট করে। টেস্টোস্টেরনের মাত্রা কমে যায়। তাই চাপ কমানো খুবই জরুরি। প্রাকৃতিক ফর্মুলা ব্যবহার করে মানসিক চাপ কমিয়ে টেস্টোস্টেরন বাড়ানো সম্ভব। এটি শরীরের প্রাণশক্তি বাড়ায় এবং মনকে সতেজ রাখে।
শরীর ও মনের বিশ্রাম টেস্টোস্টেরন বাড়ায়। গভীর শ্বাস ও ধ্যান মানসিক চাপ কমায়। নিয়মিত শিথিলকরণ মানসিক ভারসাম্য বজায় রাখে। এটি হরমোনের সঠিক উৎপাদনে সাহায্য করে।
সুষম খাবার মস্তিষ্ক ও শরীরকে শক্তি দেয়। ভিটামিন ডি, জিঙ্ক সমৃদ্ধ খাদ্য টেস্টোস্টেরন বাড়ায়। প্রাকৃতিক উপাদান যুক্ত খাবার মানসিক চাপ কমায়। এতে শরীরের হরমোনের সামঞ্জস্য হয়।
ব্যায়াম শরীর ও মনের শক্তি বৃদ্ধি করে। হালকা ও মাঝারি ব্যায়াম স্ট্রেস কমায়। এটি শরীরে টেস্টোস্টেরনের উৎপাদন বাড়ায়। নিয়মিত শারীরিক কার্যক্রম মনের চাপ কমাতে সাহায্য করে।
প্রাকৃতিক ফর্মুলার নিরাপত্তা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এটি শরীরের জন্য ক্ষতিকর না হওয়া উচিত। প্রাকৃতিক উপাদান থেকে তৈরি পণ্য সাধারণত কম পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ফেলে। তাই ব্যবহারকারীরা সহজেই বিশ্বাস করতে পারেন।
এই ফর্মুলা তৈরি করা হয় শুদ্ধ ও নিরাপদ উপাদান থেকে। এতে কোনো ধরনের কৃত্রিম রঙ, সুগন্ধি বা রাসায়নিক ব্যবহার করা হয় না। ফলে এটি দীর্ঘমেয়াদে সুরক্ষিত।
প্রাকৃতিক ফর্মুলায় ব্যবহৃত উপাদান গুলো নির্ভেজাল এবং খাঁটি। গাছ ও ফল থেকে নেওয়া এই উপাদান গুলো শরীরের জন্য সহায়ক। তারা টেস্টোস্টেরন বৃদ্ধি করে কোনো ক্ষতি করে না।
এই ফর্মুলার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া খুবই কম। সাধারণত কোনো গ্যাস্ট্রিক বা এলার্জির সমস্যা দেখা যায় না। নিরাপদ ব্যবহারের জন্য ডোজ মেনে চলা উচিত।
উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান নিয়মিত মান নিয়ন্ত্রণ করে। প্রতিটি ব্যাচ পরীক্ষা করা হয় নিরাপত্তার জন্য। এই প্রক্রিয়া পণ্যের গুণগত মান নিশ্চিত করে।
টেস্টোস্টেরন হরমোন পুরুষ শরীরের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এটি শক্তি, মেজাজ ও পেশী গঠনে সাহায্য করে। দৈনন্দিন জীবনে টেস্টোস্টেরন বাড়ানোর কিছু সহজ পদ্ধতি অনুসরণ করে শরীর সুস্থ রাখা যায়। সঠিক অভ্যাস এবং খাদ্যাভ্যাস টেস্টোস্টেরন বৃদ্ধিতে সহায়ক।
প্রোটিন, স্বাস্থ্যকর চর্বি ও ভিটামিন সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া জরুরি। ডিম, মাছ, বাদাম ও শাকসবজি টেস্টোস্টেরন বাড়ায়। তাজা ও প্রাকৃতিক খাবার বেশি খেতে হবে। ফাস্ট ফুড ও প্রসেসড খাবার কম খাওয়া উচিত।
শরীরচর্চা বিশেষ করে ওজন ওঠানো টেস্টোস্টেরন বাড়ায়। প্রতিদিন অন্তত ৩০ মিনিট ব্যায়াম করা ভালো। যোগব্যায়াম ও হাঁটাচলা মন ও শরীরের জন্য উপকারী। শারীরিক শক্তি বৃদ্ধি পায়।
রাতে ৭-৮ ঘণ্টা ঘুম দেহের হরমোন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। কম ঘুম হলে টেস্টোস্টেরন হ্রাস পায়। ঘুমের নিয়মিত সময় নিশ্চিত করা প্রয়োজন। ভালো ঘুম শরীরকে পুনরুজ্জীবিত করে।
চিন্তা ও স্ট্রেস হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট করে। স্ট্রেস কমাতে ধ্যান ও শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যায়াম করতে হবে। মানসিক শান্তি টেস্টোস্টেরন বাড়াতে সাহায্য করে।
বনভূমি থেকে পাওয়া প্রাকৃতিক ফর্মুলা টেস্টোস্টেরন বৃদ্ধি করে। এটি শরীরের শক্তি ও প্রাণশক্তি বাড়ায়। দৈনন্দিন ব্যবহারে ভালো ফল পাওয়া যায়। প্রাকৃতিক উপাদান শরীরের জন্য নিরাপদ।
প্রাকৃতিক ফর্মুলা শরীরের হরমোন উৎপাদন উন্নত করে টেস্টোস্টেরন বাড়ায়।
শক্তি বৃদ্ধি, মানসিক চাপ কমানো, এবং পেশী গঠন সহজ হয়।
সাধারণত পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া কম, তবে ব্যক্তিভেদে হালকা সমস্যা হতে পারে।
প্রতিদিন নির্দিষ্ট মাত্রায় নিয়মিত গ্রহণ করা ভালো ফল দেয়।
বয়স, মানসিক চাপ, অস্বাস্থ্যকর খাদ্য ও জীবনযাপন।
বয়স্ক পুরুষ ও কম টেস্টোস্টেরন সমস্যা যাদের।
হরমোন বাড়ানোর জন্য বিভিন্ন ভেষজ ও প্রাকৃতিক উপাদান থাকে।
সাধারণত কয়েক সপ্তাহের মধ্যে পরিবর্তন অনুভূত হয়।
প্রোটিন সমৃদ্ধ খাদ্য ও স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন জরুরি।
বনভূমি থেকে নিরাপদে অর্ডার করা যায়।
প্রাকৃতিক উপাদান দিয়ে তৈরি এই ফর্মুলা টেস্টোস্টেরন বাড়ায়। শরীরের প্রাণশক্তি উন্নত করে। নিয়মিত ব্যবহার করলে ফলাফল স্পষ্ট দেখা যায়। দেহে কোনো ক্ষতিকর প্রভাব পড়ে না। বনভূমি থেকে সহজে পণ্যটি পাওয়া যায়। স্বাস্থ্যকর জীবনযাপনের জন্য এটি ভাল একটি বিকল্প। নিজের শরীরের যত্ন নিতে সাহায্য করে। তাই প্রাকৃতিক উপায়ে শক্তি বাড়াতে পারা যায়।